‘কলমকথা’ ডেস্কঃ

চলমান জীবন থেকে নেওয়া……!!
এটা শুধু একটা উদাহরণ হিসাবে ধরতে পারেন
আমি যে চানাচুর কিনতাম ৮ টাকায় ১০০ গ্রাম তা বেড়ে এখন ১৪ টাকা। যে চা খাইতাম ২ টাকা তা এখন ৫ টাকা। বাড়িতে যে চাল ২৫ কেজির বস্তা নিতো ১৫০০ টাকা, তা এখন ১৯০০ টাকা।

আসলে কী’ই বা বলব সবাই তো জানে? সবাই ভূক্তভোগী…. কিন্তু কারো কষ্ট কম কারো বেশি কোন কোন পরিবার তো না খেয়েই থাকছে তিনবেলা রুজির জায়গায় ১ বেলা খাচ্ছে। যারা সরকারী বেতন পাচ্ছে, কিংবা কোন চাকুরী রয়েছে তারা না হয় একুল সেকুল পার পেয়ে যাচ্ছে,
কিন্তু?
যারা শ্রম দিয়ে খায় দিন মজুর তাদের কী অবস্থা? দিনে ইনকাম ২৫০ থেকে ৩০০ টাকা। তারই মুখের দিকে তাকিয়ে তার পরিবার কী ভাবে চলবে? তাদের সংসার। চাউল যদি হয় ৪৯ থেকে ৬০ টাকা, তেল ১৮৫ থেকে ২০০ টাকা লিটার, তরকারির ভিতরে বেগুন ৫০ থেকে ৬০ টাকা, আলু ৩০ থেকে ৩৫ টাকা, মাছ মাংস খাবে না তারা বাদই দিলাম কিন্তু স্বাভাবিক বাঁচার জন্য পরিমিত নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম আকাশচুম্বি হলে কী ভাবে বাঁচবে তারা? ভেবে দেখুন।

মাননীয় সরকার দ্রব্য মূল্যের এই উন্মাদ পাগলা ঘোড়াটার লাগাম টেনে ধরুন প্লীজ! তা না হলে দেশের নিম্নবিত্ত, মধ্যবিত্ত মানুষ না খেয়ে মারা যাবে।

দাম বাড়ান তামাক জাতীয় পণ্যে, বিলাশবহুল পণ্যে যত ইচ্ছা হয় তবুও দয়াকরে নিম্নবিত্ত, মধ্যবিত্তদের দিকে একটু দেখুন।